fbpx

Shop

বাংলার গঞ্জির আধুনিক ও নান্দনিক স্টোরে আপনাকে স্বাগতম।
পর্যাপ্ত ডিজাইনের সংগ্রহশালা থেকে আপনার পছন্দের পণ্যটি বেছে নিন।

Filter

Showing all 25 results


  • ৳ 500.00

    ১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।

    ডিজাইনঃ  রিভার ইঙ্ক
    A Legendary Dialogue of SAM JAHAN


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 500.00

    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 500.00

    লেবেলটাই শেষ কথা।

    ১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।

    Dialogue by SAM JAHAN 
    ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক

    কালার সতর্কতাঃ

    • এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
    • প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।

    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

     

  • ৳ 490.00

    ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রদর্শিত বিখ্যাত নাটক “আজ রবিবার”। নাটকটি লিখেছিলেন বাংলা সাহিত্যের  কিংবদন্তী উপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ। নাটকটির পরিচালনায় ছিলেন মনির হোসেন জীবন। ৯০-এর দশকের বাঙ্গালি ছোটপর্দার বিনোদনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এই নাটকটি। ৭ পর্বের এই নাটকটির গল্প,  অভিনয় ও পরিচালনায় অসামান্য সংমিশ্রণে সেই সময়ে দর্শকদের মনে দীর্ঘ রেখাপাত করেছিল। মূল চরিত্র গুলির ভেতর উল্লেখযোগ্য দাদাজান (আবুল খায়ের), জামিল (আবুল হায়াত), আনিস (জাহিদ হাসান), আসগর (আলী জাকের), তিতলি (শাওন), মীরা (সুবর্ণা মুস্তফা), কঙ্কা (শিলা আহমেদ), মতি (ফারুক আহমেদ), হিমু (ফাজলুল কবির) ও ফরহাদ (আসাদুজ্জামান নূর)। সেই ৯০ দশকের রঙ্গিন ফ্রেমের একটুকরো স্মৃতি তীর্থের ইলাস্ট্রেশনে বাংলার গঞ্জিতে উঠে এসেছে।


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 490.00

    পারলে এইটা গায়ে দিয়া এলাকায় ঘুইরো।

    প্রিন্টঃ সিলভার মেটালিক প্রিন্ট


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 470.00
    কি আছে গেবনে!

    ১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
    টাইপোগ্রাফি ও ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 450.00

     


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
  • ৳ 470.00৳ 480.00

    বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ছিল গৌরব দীপ্ত ভূমিকা। ১৯৭১ সালেই মাত্র দুটি বিমান ও একটি হেলিকপ্টার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। একটি DC -3  DAKOTA, একটি DHC OTTAR এবং একটি ALOUETTE -III নিয়ে মুক্তি বাহিনীর কৌশলগত আকাশ প্রতিরক্ষা ও আক্রমণকে শক্তিশালী করেছিল।

    ১৯৭১ সালের সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে কমিশন লাভ করেন এয়ার চিফ আব্দুল করিম খন্দকার। বিমান বাহিনী প্রধান এর নাম আব্দুল করিম খন্দকার তাই খন্দকার এর প্রথম অক্ষর K কে বেছে নেয়া হয় প্রথম অ্যাটাক ইউনিট ফরমেশন এর কোড নেইম হিসেবে। আর এভাবেই আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম দুর্ধর্ষ এয়ার কমব্যাট ইউনিট “কিলো ফ্লাইট”। এই ইউনিট মোট ৪৬টি সফল দুঃসাহসী অভিযান সম্পন্ন করেছিল।

    তিনটি বিমানই তৎকালীন ভারত সরকারের দেয়া হলেও আমেরিকার MacDonnell Doglas এর তৈরি DC-3 Dacota বিমানটি মূলত যোধপুর এর মহারাজার ব্যক্তিগত বিমান। এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর পরিবহন বিমান হিসেবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে সেই সময় যুক্ত হয়। এর পরেও এটিকে ১০০০ পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের বোমা ক্যারি করার উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়। যদিও পরে এই বিমানটিকে বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীর ব্যবহারের জন্য নিয়োজিত করা হয়।

    কানাডার de Havilland এর তৈরি DHC-3 Otter বিমান ও ফ্রান্স এর তৈরি Alouette-III হেলিকপ্টারটিকে মূলত মিসাইল রকেট নিক্ষেপের উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়।

    বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম অপারেশনাল ইউনিট “কিলো ফ্লাইট” এর অবিস্মরণীয় গৌরব দীপ্ত ইতিহাসকে স্মরণ করে বাংলার গঞ্জি এই বিশেষ ডিজাইনটি প্রকাশ করেছে।


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 480.00

    একমাত্র পিওর সাইকোপ্যাথ হলেই ক্ষণে ক্ষণে অপ্রয়োজনে হর্ন বাজানো সম্ভব। অপ্রয়োজনে হর্ন ব্যবহার পরিহার করুন। নিজে সচেতন হোন আপনার চারপাশের সবাইকে সচেতন করুন।

    বিঃদ্রঃ ডিজাইনটি সহজে দৃষ্টিগোচর হওয়ার জন্য গঞ্জির পেছনে নান্দনিক ভাবে প্রিন্ট করা হয়েছে। এটা বাংলার গঞ্জির একটি বিশেষ ডিজাইন। 


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     

  • Sale!
    ৳ 450.00৳ 490.00

     


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
  • ৳ 450.00

    চারপাশের পরিচিত-অপরিচিত, কাছে-দূরের, বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষীদের অনেকের কথা ভেবে। সুযোগ পেলেই যাদের পরিচয় মেলে


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
  • ৳ 480.00

    পুল্কালে পুল্কাবেন! কি আর করা


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     

  • ৳ 480.00

    একটি অপ্রকাশিত চিঠির অংশবিশেষঃ 

    প্রিয়তম,

    শেষ দেখা হয়েছিল তীব্র রোদের এক দুপুরে। পুড়তে থাকা চরাচরের সাথে আমার সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে খুব অলগোছে। অভিমান নিয়ে নয় এবার আর বরং সব হারানোর অজানা কোন ভয় নিয়ে অপেক্ষা। তোমাকে যখন দেখি, ভিড় এড়িয়ে এলোমেলো দৃষ্টি মেলে কোথাও কাউকে খুঁজে যাচ্ছ। দৌড়ে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিল খুব। অথচ এই এলোমেলো মানুষটা আজ হারিয়ে যাবে! আমি সব প্রস্তুতি নিয়ে হারাবার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে লু হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। আমি কিছুটা অনুভূতি শূন্য হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছি। ইচ্ছে হচ্ছিল তোমার এই এলোমেলো মুহূর্তের মাঝেই আমি চলে যাই। আমি এই বিদায়ের মুখোমুখি হতে চাইনি।

    বইয়ের দোকানের এই ছোট কর্নারটায় আমার পৃথিবী নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। চার পাশের এতো ব্যস্ততা, উৎসব-উচ্ছ্বাস আমাকে ছুঁয়েও দেখেনি। সেই পরিচিত চঞ্চল অভিব্যাক্তি জুড়ে তোমার যেন কিসের আড়ষ্টতা। চিবুক ছুঁয়ে কি এক মলিন হাসি। আমি ঈশ্বরের কাছে অবিরত প্রার্থনা করে যাচ্ছি সব ভেঙ্গে পড়ার আগে যেন আমি যেন তোমার সামনে থেকে হারিয়ে যাই। তোমাকে দুহাতে আঁকড়ে রেখেছিলাম এতোগুলি দিন। আমি জানি কিভাবে তুমি ভেঙ্গে যাবে! কিভাবে ফুরিয়ে যাবে! তুমি আমাকে খুঁজে যাবে। আমাকে খুঁজে খুঁজে নিজের মাঝে নিজে গুটিয়ে যাবে। আমার খুব করে ইচ্ছে হচ্ছে তোমাকে বলি “আমি নামে কেউ ছিলাম না কখনো। আমি তোমার অবচেতন মনের বিভ্রম মাত্র”। নিজেকে পাথর করে এক বুক কিসের তৃষ্ণা নিয়ে তাকিয়ে আছি। আর কয়েকটা মুহূর্ত, আর একটু ক্ষণ মাত্র। তারপর সব এক লহমায় হারিয়ে যাবে।

    তবে কি আজ এই প্রাচীন নিস্তব্ধতার মাঝেই শেষ দেখা। চোখে চোখ রাখা হয়নি। আমার খুব বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল “আমি ভেঙ্গে গেছি, আমি শেষ হয়ে গেছি। খুব শক্ত করে জড়িয়ে থাকো”। আজ সময় যেন ঝড়ের ডানায় উড়ে যাচ্ছে। যেন একটা পূর্ণ জীবন এখানে শেষ হয়ে যাচ্ছে যেন। চোখ ভরা জল নিয়ে দু’জন দু’দিকে মুখ লুকাচ্ছি। দৃশ কল্পে হয়তো খুব স্বাভাবিক এক ভালবাসায় বিয়োগ বৃত্তান্ত। অথচ আমি জেনে গেছি আমার নিউরনের প্রতিটা তরঙ্গ এই স্মৃতি খুব সযত্নে বয়ে বেড়াবে আজীবন। জীবনের বেঁচে থাকার বাকিটা পথ আমাকে এক অসম যুদ্ধ করতে হবে নিজের সাথে। এ যুদ্ধ তোমাকে ভুলে থাকার। তোমার স্মৃতি থেকে পালিয়ে বাঁচার।

    চোখের জলের সীমানায় এক অজানা গল্প। পৃথিবীর কোন উচ্ছ্বাস আর আমাদের হবে না। কোন সুখ বা দুঃখের যৌথ ঠিকানা থাকবে না আজকের পর। তুমি আর তোমার চির নিঃসঙ্গতার মাঝে আড়াল হয়ে উঠবো না। তুমি একা কিভাবে নিজের সাথে টিকে থাকার যুদ্ধ করে যাবে? খুব ক্লান্ত হবে। খুব এলোমেলো হয়ে যাবে জানি। নিজের সব অনুভূতি গুলি কেন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। নিজের জন্য এতোটুকু ভাবনা হচ্ছে না। এক অদ্ভুত পৃথিবী সাজিয়ে রেখে যাচ্ছ আমার জন্য।

    সেই দুপুরের সময় গুলি কিভাবে জেন ফুরিয়ে গিয়েছিল। কিভাবে জেন অচেনা আরেক নতুন আমার জন্ম হয়েছিল। তুমি কিছুই বলনি। আমরা কাউকে বলিনি ভাল থেকো। আমাদের স্বপ্ন গুলির কোন স্থায়ী ঠিকানা মেলেনি। এক উদ্বাস্তু আবেগ নিয়ে … তারপর একদিন হারিয়ে গেছি যে যার জীবনে!


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     

  • ৳ 480.00

    Resembling the magnificent and historic Ricksaw Paint style.
    তুমি ফুল আমি কলি, ইনবক্সে চলো কথা বলি


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     

  • ৳ 500.00

    হ্যাপি আখন্দ, নিলয় দাস, শেখ ইশতিয়াক ও লাকি আখান্দ!
    বাংলার গঞ্জি সশ্রদ্ধ কৃতজ্ঞতা জানাতে চায় আমাদের সংগীতের এই চার কিংবদন্তীকে। আমাদের বাংলা সংগীত যাদের সুরের মূর্ছনায় পূর্ণতা পেয়েছে। এখনো বিকেলের বাতাসে ভেসে বেড়ায় “আবার এলো যে সন্ধ্যা” কিংবা কোন বিষণ্ণতায় বাজে “এই নীল মণিহার এই স্বর্ণালী দিনে তোমায় দিয়ে গেলাম”। হয়তো কোন যুগল অবাক ভালোবাসায় মুখোমুখি দাঁড়িয়ে ভাবে “তোমার ওই দুটি চোখে আমি হারিয়ে গেছি, আমি বোঝাতে তো কিছু পারি না, নীলাঞ্জনা! বাংলা ক্ল্যাসিক্যাল গীটারের কিংবদন্তী বলা হয় নিলয় দাসকে। নিলয়ের চলে যাওয়া আজও তাঁর গানের সুরেই যেন বাধা, “সেই যে চলে গেলে, আর হায় এলে না ফিরে”।

    সব গানেরই সুর থাকে অথচ কিছু গানের প্রান থাকে!


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
  • ৳ 460.00

    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 470.00

    আফসোস! যদি একটু প্রভাবশালী হইতে পারতাম!


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     

  • ৳ 460.00

    ভুল বানানের ঠিক চিঠির মতোন বিষয় এটা। অভিধানের কাঁটাতারে বানান আটকে যাইতে পারে বটে; কিন্তু আবেগ? সম্ভব না। সম্ভব না বলেই অসম্ভব বাঘের দুধের মতোন জিনিসেও আমাদের আপত্তি নাই। আসল কথা তো ভালোবাসা। না? তো যখন যেইভাবে যেম্নে পসিবল/ইমপসিবল আমরা ভালবেসে যাবো; এনি টাইম-এনিহাউ।


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 450.00

    যখন বলা হয় এটার সাথে পলিটিকসের কোনো রিলেশন নাই, দেখা যাবে লোকজন সেটাকেই খুব পলিটিক্যালি নিচ্ছে। আর জিনিসটা যদি হয় কলা, তাহলে স্যাটায়ার ভালো জমে। কারন বাংলায় কলা দেখানো একটা বাগধারা (Phrase) আছে। মানে  আপনি কাউকে বেকুব বানায় দিলেন আরকি। তো আমরা না চাইলেও, কলায় যত পুষ্টিই থাক, আদতে কলা নিরীহ কিছু না। সাইড ইফেক্ট আছে এর। মেক্সিকোতে কলাচাষীদের উপর চালানো এক কুখ্যাত গণহত্যার কথাও ইতিহাসে আছে। যেটার কথা মার্কেজ তার ‘নিঃসঙ্গতার একশ বছর’ উপন্যাসেও বলছেন। তো দেখা যাচ্ছে কলা আমি মিন বানানা ইজ নট এ সেফ ফ্রুট। সো বি কেয়ারফুল! 


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

     

  • ৳ 520.00

    বিপ্লবও মৃত্যু ঘটায়, ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। অতএব বিপ্লব ও ধূমপান থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকে বিরত থাকতে সাহায্য করুন!


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     

  • ৳ 475.00

    শেষ কবে বলেছিলে “বন্ধু বুকে আয়” ?


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
  • Sale!
    ৳ 450.00৳ 480.00

    “ভাবো … ভাবা প্র্যাকটিস করো” – ঋত্বিক ঘটক


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 450.00৳ 490.00

    এই টিশার্টটি তাদের জন্য যারা সর্বকালে সব রাজাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সদা সোচ্চার ছিল। যাদের প্রতিবাদের কণ্ঠ কোনো কালেই রাজারা স্তব্ধ করতে পারে নাই।

    সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ১৮+ বা পূর্ণবয়স্ক কনটেন্ট। 
    ১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
    Design Collaboration:   রিভার ইঙ্ক

    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 
     
  • ৳ 460.00

    আপন ভাই, মামাতো ভাই, খালাত ভাই, চাচাতো ভাই, পাড়াতো ভাই, বড় ভাই, ছোট ভাই, জাস্ট ফ্রেইন্ড ভাই! এর পরে থেকে যায় সবার খুব প্রিয় ‘সহমত ভাই’। আমাদের অন্ধ বিশ্বাস থেকে জন্ম নেয় পিতৃ পরিচয়হীন এই ভাই। গোঁড়ামি, ভণ্ডামির, অজ্ঞতার নিবিড় প্রশ্রয়ে বেড়ে ওঠে ‘সহমত ভাই’। বিশ্বাস অবিশ্বাসের মাঝখানে যুক্তিহীন আশ্রয় খুঁজে ‘সহমত ভাই’। ঘুমিয়ে থাকা বর্ণ, ধর্ম ও গোষ্ঠীবাদী এক্সট্রিমিজমের দৈত্যকে জাগিয়ে দেয় আপনার আমার অতি প্রিয় ‘সহমত ভাই’। সহমত ভাই আপনার জানার পরিধিকে লুপ্ত করে আপনাকে এক দলকানা চাটুকারে পরিণত করে আপনার অজান্তেই। সহমত ভাই থেকে তাই সাবধান!


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

  • ৳ 470.00

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন।  ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করেন এবং নক্‌শা আহবান করা হয়। ১৯৭৮-এর জুন মাসে প্রাপ্ত ৫৭টি নকশার মধ্যে সৈয়দ মাইনুল হোসেন প্রণীত নকশাটি গৃহীত হয়।

    ১৯৭১’র ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। একই বছর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের মাধ্যমে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। এই যুদ্ধে প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি হয়। এই সৃতিসৌধ বাংলাদেশের জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এই সৃতিসৌধ সকল দেশ প্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। সাতটি ত্রিভুজ আকৃতি মিনারের শিখর দেশের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি এক ভাবব্যঞ্জনাতে প্রবাহিত হচ্ছে। এই সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি সূচিত হয় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। দেয়ালগুলো ছোট থেকে ক্রমশঃ বড়ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ধারাবাহিক পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ – এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।

    – উইকিপিডিয়া

     


    © এই ডিজাইনটির কপিরাইট  বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
    বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। 

বাংলার গঞ্জি
Request Gonji We will inform you when the product is ready. Just leave your valid information below.
Name Email Phone Address Quantity We won't share your information with anybody else.