Shop
বাংলার গঞ্জির আধুনিক ও নান্দনিক স্টোরে আপনাকে স্বাগতম।
পর্যাপ্ত ডিজাইনের সংগ্রহশালা থেকে আপনার পছন্দের পণ্যটি বেছে নিন।
-
৳ 480.00
সিরিজ অফ অনেক গ্যাঞ্জম করবো
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
মাঝে মাঝে রাস্তাঘাটে কিছু শিল্পকলা চোখে পরে। অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি। শিল্পীকে খুঁজি। শিল্পের কীএক্টাবস্থা! দেশের আনাচে কানাচে এইসব নাম না জানা শিল্প স্রষ্টাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এই স্মৃতি স্বারক।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Rated 5.00 out of 5৳ 500.00
লেবেলটাই শেষ কথা।
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
Dialogue by SAM JAHAN
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
কালার সতর্কতাঃ
- এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
- প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 490.00
১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রদর্শিত বিখ্যাত নাটক “আজ রবিবার”। নাটকটি লিখেছিলেন বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তী উপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ। নাটকটির পরিচালনায় ছিলেন মনির হোসেন জীবন। ৯০-এর দশকের বাঙ্গালি ছোটপর্দার বিনোদনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এই নাটকটি। ৭ পর্বের এই নাটকটির গল্প, অভিনয় ও পরিচালনায় অসামান্য সংমিশ্রণে সেই সময়ে দর্শকদের মনে দীর্ঘ রেখাপাত করেছিল। মূল চরিত্র গুলির ভেতর উল্লেখযোগ্য দাদাজান (আবুল খায়ের), জামিল (আবুল হায়াত), আনিস (জাহিদ হাসান), আসগর (আলী জাকের), তিতলি (শাওন), মীরা (সুবর্ণা মুস্তফা), কঙ্কা (শিলা আহমেদ), মতি (ফারুক আহমেদ), হিমু (ফাজলুল কবির) ও ফরহাদ (আসাদুজ্জামান নূর)। সেই ৯০ দশকের রঙ্গিন ফ্রেমের একটুকরো স্মৃতি তীর্থের ইলাস্ট্রেশনে বাংলার গঞ্জিতে উঠে এসেছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Rated 4.20 out of 5৳ 480.00
– সিলভার মেটালিক প্রিন্ট
– ১৬০ GSM ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।Dialogue by SAM JAHAN
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক www.riverinkart.com
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 520.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 460.00 – ৳ 490.00
একটি বাংলার গঞ্জি সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইনোভেশন!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
নিজে করাই ভাল
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 520.00একটা চিঠি লেখার কথা ছিল!শেষবার যখন দেখা হয় খুব স্বাভাবিক ভাবেই সময়ের স্রোত দুটি ভিন্ন গন্তব্যের মুখমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। অথচ আমি নিশ্চিত জানতাম আমাদের কোন গন্তব্য ছিল না। তবুওত কিছু একটা ছিল! সকালের রোদের মত ভালবাসার একটা প্রশ্রয়। বিষাদ লুকানোর হৃদয় নামের একটা আকাশ। আটপৌরে জীবনের ক্লান্তপ্রায় বোঝাপড়ায় সব কিছুই একে একে বিদায় নিচ্ছে। সেদিন এক ফালি মেঘ শুধু সূর্যটাই আড়াল করেনি, আড়াল করেছে তোমার থমথমে মলিন মুখ খানি। সেই মেঘের সাথে তুমিও শেষবারের মত বিদায় নিয়েছিলে। কখন আর লেখা হয়নি…..প্রিয়তমা “ও বিদায়ী মেঘ”।এই জনপদে আমাদের অনেকের জাপিত জীবনের অপ্রকাশিত আরেকটি অনুগল্প “ও বিদায়ী মেঘ”। যে গল্প আমি আপনাকে কখন বলিনি এবং আপ্নিও আমাকে কখনো বলেননি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 450.00 – ৳ 490.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 440.00 – ৳ 500.00
গাছ আমাদের জন্য ততোটাই গুরুত্বপূর্ণ যতটা ভয়ানক AIDS। তাই সুযোগ পেলেই একটি গাছ লাগান। কংক্রিট ফুটো করে সেখানে একটি সবুজ গাছ ঢুকিয়ে দিন। লাস্যময়ী সবুজ ধরণীর যৌবন উপভোগ করুন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
একটি অপ্রকাশিত চিঠির অংশবিশেষঃ
প্রিয়তম,
শেষ দেখা হয়েছিল তীব্র রোদের এক দুপুরে। পুড়তে থাকা চরাচরের সাথে আমার সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে খুব অলগোছে। অভিমান নিয়ে নয় এবার আর বরং সব হারানোর অজানা কোন ভয় নিয়ে অপেক্ষা। তোমাকে যখন দেখি, ভিড় এড়িয়ে এলোমেলো দৃষ্টি মেলে কোথাও কাউকে খুঁজে যাচ্ছ। দৌড়ে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিল খুব। অথচ এই এলোমেলো মানুষটা আজ হারিয়ে যাবে! আমি সব প্রস্তুতি নিয়ে হারাবার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে লু হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। আমি কিছুটা অনুভূতি শূন্য হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছি। ইচ্ছে হচ্ছিল তোমার এই এলোমেলো মুহূর্তের মাঝেই আমি চলে যাই। আমি এই বিদায়ের মুখোমুখি হতে চাইনি।
বইয়ের দোকানের এই ছোট কর্নারটায় আমার পৃথিবী নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। চার পাশের এতো ব্যস্ততা, উৎসব-উচ্ছ্বাস আমাকে ছুঁয়েও দেখেনি। সেই পরিচিত চঞ্চল অভিব্যাক্তি জুড়ে তোমার যেন কিসের আড়ষ্টতা। চিবুক ছুঁয়ে কি এক মলিন হাসি। আমি ঈশ্বরের কাছে অবিরত প্রার্থনা করে যাচ্ছি সব ভেঙ্গে পড়ার আগে যেন আমি যেন তোমার সামনে থেকে হারিয়ে যাই। তোমাকে দুহাতে আঁকড়ে রেখেছিলাম এতোগুলি দিন। আমি জানি কিভাবে তুমি ভেঙ্গে যাবে! কিভাবে ফুরিয়ে যাবে! তুমি আমাকে খুঁজে যাবে। আমাকে খুঁজে খুঁজে নিজের মাঝে নিজে গুটিয়ে যাবে। আমার খুব করে ইচ্ছে হচ্ছে তোমাকে বলি “আমি নামে কেউ ছিলাম না কখনো। আমি তোমার অবচেতন মনের বিভ্রম মাত্র”। নিজেকে পাথর করে এক বুক কিসের তৃষ্ণা নিয়ে তাকিয়ে আছি। আর কয়েকটা মুহূর্ত, আর একটু ক্ষণ মাত্র। তারপর সব এক লহমায় হারিয়ে যাবে।
তবে কি আজ এই প্রাচীন নিস্তব্ধতার মাঝেই শেষ দেখা। চোখে চোখ রাখা হয়নি। আমার খুব বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল “আমি ভেঙ্গে গেছি, আমি শেষ হয়ে গেছি। খুব শক্ত করে জড়িয়ে থাকো”। আজ সময় যেন ঝড়ের ডানায় উড়ে যাচ্ছে। যেন একটা পূর্ণ জীবন এখানে শেষ হয়ে যাচ্ছে যেন। চোখ ভরা জল নিয়ে দু’জন দু’দিকে মুখ লুকাচ্ছি। দৃশ কল্পে হয়তো খুব স্বাভাবিক এক ভালবাসায় বিয়োগ বৃত্তান্ত। অথচ আমি জেনে গেছি আমার নিউরনের প্রতিটা তরঙ্গ এই স্মৃতি খুব সযত্নে বয়ে বেড়াবে আজীবন। জীবনের বেঁচে থাকার বাকিটা পথ আমাকে এক অসম যুদ্ধ করতে হবে নিজের সাথে। এ যুদ্ধ তোমাকে ভুলে থাকার। তোমার স্মৃতি থেকে পালিয়ে বাঁচার।
চোখের জলের সীমানায় এক অজানা গল্প। পৃথিবীর কোন উচ্ছ্বাস আর আমাদের হবে না। কোন সুখ বা দুঃখের যৌথ ঠিকানা থাকবে না আজকের পর। তুমি আর তোমার চির নিঃসঙ্গতার মাঝে আড়াল হয়ে উঠবো না। তুমি একা কিভাবে নিজের সাথে টিকে থাকার যুদ্ধ করে যাবে? খুব ক্লান্ত হবে। খুব এলোমেলো হয়ে যাবে জানি। নিজের সব অনুভূতি গুলি কেন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। নিজের জন্য এতোটুকু ভাবনা হচ্ছে না। এক অদ্ভুত পৃথিবী সাজিয়ে রেখে যাচ্ছ আমার জন্য।
সেই দুপুরের সময় গুলি কিভাবে জেন ফুরিয়ে গিয়েছিল। কিভাবে জেন অচেনা আরেক নতুন আমার জন্ম হয়েছিল। তুমি কিছুই বলনি। আমরা কাউকে বলিনি ভাল থেকো। আমাদের স্বপ্ন গুলির কোন স্থায়ী ঠিকানা মেলেনি। এক উদ্বাস্তু আবেগ নিয়ে … তারপর একদিন হারিয়ে গেছি যে যার জীবনে!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 500.00
ও বিষাদী চোখ…নিস্তব্ধ শোক!
এখানে থমকে থাকা সময় জুড়ে তোমাকে হারাবার উৎসব!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 500.00
২০২৩ সালে হার্লে ডেভিসনের ১২০ বছর পূর্তি উপলখ্যে বাংলার গঞ্জির বিশেষ স্মারক টিশার্ট।
ডিজাইনঃ সালিম হোসেন সাজু
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 460.00
Banglar Gonji loves to tribute this T-shirt to our beloved Friend Ashiq Rayhan. Thanks, Ashiq Rayhan for sharing a great life with us. You inspired and ignites.
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 470.00
আফসোস! যদি একটু প্রভাবশালী হইতে পারতাম!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Rated 4.00 out of 5৳ 520.00
Illustration by Tirthosthan
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
উৎসর্গিত তাদের জন্য যারা বাংলার গঞ্জির পাইরেটেড করার চেষ্টা করে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Rated 5.00 out of 5৳ 480.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 450.00 – ৳ 480.00
“ভাবো … ভাবা প্র্যাকটিস করো” – ঋত্বিক ঘটক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 470.00
কেউ রাজপথে অধিকার এর দাবী আদায়ে রক্ত দিয়ে যায়। আবার কেউ পর্দার পেছনে কল কাঠি নাড়ে। বিশুদ্ধ ফুসফুসে দূষিত বাতাস ভরে দেয় কুটিল হাসি হেসে। পর্দার বাইরে তাদের আরেক রূপ। এক অমোঘ নিষিদ্ধ আসক্তিতে ডুবিয়ে রাখে আমাদের। প্রজন্মের মেরুদণ্ডে ক্ষয় ধরায়। সেই পর্দার পেছনের গডফাদারদের প্রতি ঘৃণা আর প্রতিবাদ হিসেবে এই প্রতীকি টিশার্ট। ১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 460.00 – ৳ 490.00
কালার সতর্কতাঃ
-
এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যাবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
-
প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
-
৳ 470.00
সত্যজিৎ রায় (২ মে, ১৯২১ – ২৩ এপ্রিল, ১৯৯২) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, শিল্প নির্দেশক, সঙ্গীত পরিচালক এবং লেখক যিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একজন হিসেবে বিবেচিত। সত্যজিতের জন্ম কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্প সমাজে খ্যাতনামা রায় পরিবারে। সত্যজিৎ রায়ের বাবা সুকুমার রায় এবং মা সুপ্রভা দেবী। তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের কিশোরগঞ্জে (বর্তমানে বাংলাদেশ) কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। ১৯৯২ সালে মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে একাডেমি অফ মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সাইন্সেস তাকে আজীবন সম্মাননাস্বরূপ একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার (অস্কার) প্রদান করে।
গুপী গাইন বাঘা বাইন , হীরক রাজার দেশে , পথের পাঁচালী, অরণ্যের দিনরাত্রি, অপুর সংসার, ঘরে বাইরে, ফেলুদা, প্রফেসর শঙ্কু মত কালজয়ী সৃষ্টির জন্য তিনি কিংবদন্তীতে পরিণত হয়েছেন।
চিত্রকলাঃ তীর্থ
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Rated 5.00 out of 5Sale!৳ 450.00 – ৳ 480.00
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র একটি অস্থায়ী বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবার পর এর নাম বদলে বাংলাদেশ বেতার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে ঢাকা থেকে সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ বেতার যা এতকাল রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল।। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখেছিল। যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা, বাংলার জয়” গানটি এ বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে প্রচারিত হতো।
বিস্তারিত জানুনঃ স্বাধীন বাংলা বেতার উইকি
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
টাইপোগ্রাফিঃ আমরিন রাশিদা
ডিজাইনঃ River Ink
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যা চলমান থাকে তাঁর নাম “হালুয়া টাইট”!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।