T-Shirts
- ৳ 470.00
কেউ রাজপথে অধিকার এর দাবী আদায়ে রক্ত দিয়ে যায়। আবার কেউ পর্দার পেছনে কল কাঠি নাড়ে। বিশুদ্ধ ফুসফুসে দূষিত বাতাস ভরে দেয় কুটিল হাসি হেসে। পর্দার বাইরে তাদের আরেক রূপ। এক অমোঘ নিষিদ্ধ আসক্তিতে ডুবিয়ে রাখে আমাদের। প্রজন্মের মেরুদণ্ডে ক্ষয় ধরায়। সেই পর্দার পেছনের গডফাদারদের প্রতি ঘৃণা আর প্রতিবাদ হিসেবে এই প্রতীকি টিশার্ট। ১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
মদের গরব মদের আশা!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
সত্যজিৎ রায় (২ মে, ১৯২১ – ২৩ এপ্রিল, ১৯৯২) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, শিল্প নির্দেশক, সঙ্গীত পরিচালক এবং লেখক যিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একজন হিসেবে বিবেচিত। সত্যজিতের জন্ম কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্প সমাজে খ্যাতনামা রায় পরিবারে। সত্যজিৎ রায়ের বাবা সুকুমার রায় এবং মা সুপ্রভা দেবী। তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের কিশোরগঞ্জে (বর্তমানে বাংলাদেশ) কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে। ১৯৯২ সালে মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে একাডেমি অফ মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সাইন্সেস তাকে আজীবন সম্মাননাস্বরূপ একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার (অস্কার) প্রদান করে।
গুপী গাইন বাঘা বাইন , হীরক রাজার দেশে , পথের পাঁচালী, অরণ্যের দিনরাত্রি, অপুর সংসার, ঘরে বাইরে, ফেলুদা, প্রফেসর শঙ্কু মত কালজয়ী সৃষ্টির জন্য তিনি কিংবদন্তীতে পরিণত হয়েছেন।
চিত্রকলাঃ তীর্থ
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
হিক! হিক!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সম্পর্কে জানুন
Jatiya Sangsad Bhaban
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5Sale!৳ 450.00 – ৳ 480.00
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র একটি অস্থায়ী বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবার পর এর নাম বদলে বাংলাদেশ বেতার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে ঢাকা থেকে সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ বেতার যা এতকাল রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল।। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখেছিল। যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা, বাংলার জয়” গানটি এ বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে প্রচারিত হতো।
বিস্তারিত জানুনঃ স্বাধীন বাংলা বেতার উইকি
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
টাইপোগ্রাফিঃ আমরিন রাশিদা
ডিজাইনঃ River Ink© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
“জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উল্ঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছো পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবী হও।
তোমার পরমায়ু বৃদ্ধি পাক আমার অস্তিত্বে, স্বপ্নে,
প্রাত্যহিক বাহুর পেশীতে, জীবনের রাজপথে,
মিছিলে মিছিলে; তুমি বেঁচে থাকো, তুমি দীর্ঘজীবী হও।”কবি নির্মলেন্দু গুণের “স্বাধীনতা, উলঙ্গ কিশোর” অবলম্বনে তীর্থের ইলাস্ট্রেশন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে। বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।