BANGLADESH MEMORIALS
- ৳ 470.00
বাংলাদেশের প্রথম টাকা!
স্বাধীন বাংলাদেশে মুদ্রিত প্রথম কাগজের নোট ১ টাকা। এটি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তিক ১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ অবমুক্ত করা হয়। উল্লেখ্য ওই একই দিনে আরও একটি ১০০ টাকার নোটও অবমুক্ত করা হয়েছিল। প্রকাশিত ব্যাংক নোট গুলি ভারতের সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে ছাপানো হয়। ১ টাকার নকশায় বাংলাদেশের মানচিত্রের ছবি ও গণপ্রজাতন্ত্রী ‘বাংলাদেশ’ লেখা এবং অর্থ সচিব কে এ জামান স্বাক্ষরিত।
সেই বিশেষ ঐতিহাসিক স্মৃতিকে ধারন করে বাংলার গঞ্জি ১ টাকার স্মৃতি স্বারকটি প্রকাশ করছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে। বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।
- ৳ 470.00
১ টাকা (তৃতীয় ভার্সন)!
১৯৭৯ সালে ১ টাকার তৃতীয় সংস্করণটি মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়। এই নোটটির এক পাশে বেগুনি রং-এ সুন্দরবনের অনিন্দ্যসুন্দর চিত্রল হরিণ ও অন্যপাশে বাংলাদেশে National Emblame শাপলার নকশা।
সেই বিশেষ ঐতিহাসিক স্মৃতিকে ধারন করে বাংলার গঞ্জি ১ টাকার তৃতীয় সংস্করণটির স্মৃতি স্বারকটি প্রকাশ করছে।
বাংলার গঞ্জি প্রকাশিত ১ টাকার প্রথম সংস্করণ
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
দুই টাকা!
বাংলাদেশ ব্যাংক ১৯৮৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম ২ টাকার নোট ইস্যু করে। নোটটির নকশায় এক পাশে ছিল শহীদ মিনার ও অন্যপাশে জাতীয় পাখি দোয়েল।
* বাংলার গঞ্জির টাকা সিরিজের ১ টাকার নোট
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
২৬ শে মার্চ ১৯৭২। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা বার্ষিকীর স্মরণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক বিভাগ একটি ডাকটিকেট অবমুক্ত করেছিল। লাল বহ্নিশিখা জানান দেয় আমাদেরকে রক্তার্জিত গৌরবময় স্বাধীনতাকে। ১৯৭২ সালের সেই ঐতিহাসিক ডাকটিকেটটির স্মৃতি নিয়ে এই গঞ্জি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 470.00 – ৳ 480.00
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ছিল গৌরব দীপ্ত ভূমিকা। ১৯৭১ সালেই মাত্র দুটি বিমান ও একটি হেলিকপ্টার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। একটি DC -3 DAKOTA, একটি DHC OTTAR এবং একটি ALOUETTE -III নিয়ে মুক্তি বাহিনীর কৌশলগত আকাশ প্রতিরক্ষা ও আক্রমণকে শক্তিশালী করেছিল।
১৯৭১ সালের সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে কমিশন লাভ করেন এয়ার চিফ আব্দুল করিম খন্দকার। বিমান বাহিনী প্রধান এর নাম আব্দুল করিম খন্দকার তাই খন্দকার এর প্রথম অক্ষর K কে বেছে নেয়া হয় প্রথম অ্যাটাক ইউনিট ফরমেশন এর কোড নেইম হিসেবে। আর এভাবেই আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম দুর্ধর্ষ এয়ার কমব্যাট ইউনিট “কিলো ফ্লাইট”। এই ইউনিট মোট ৪৬টি সফল দুঃসাহসী অভিযান সম্পন্ন করেছিল।
তিনটি বিমানই তৎকালীন ভারত সরকারের দেয়া হলেও আমেরিকার MacDonnell Doglas এর তৈরি DC-3 Dacota বিমানটি মূলত যোধপুর এর মহারাজার ব্যক্তিগত বিমান। এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর পরিবহন বিমান হিসেবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে সেই সময় যুক্ত হয়। এর পরেও এটিকে ১০০০ পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের বোমা ক্যারি করার উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়। যদিও পরে এই বিমানটিকে বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীর ব্যবহারের জন্য নিয়োজিত করা হয়।
কানাডার de Havilland এর তৈরি DHC-3 Otter বিমান ও ফ্রান্স এর তৈরি Alouette-III হেলিকপ্টারটিকে মূলত মিসাইল রকেট নিক্ষেপের উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম অপারেশনাল ইউনিট “কিলো ফ্লাইট” এর অবিস্মরণীয় গৌরব দীপ্ত ইতিহাসকে স্মরণ করে বাংলার গঞ্জি এই বিশেষ ডিজাইনটি প্রকাশ করেছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 4.50 out of 5৳ 450.00
ধৌতকরণ সতর্কতাঃ
- এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
- প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং ছাড়তে পারে। যাকে কালার ফ্ল্যাশ বলা হয়। যদিও কাপড়ের মূল রঙে কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
Design Collaboration: রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
ডিজাইন কনসেপ্টঃ রাহমান আর হিল্লোল ও রিভার ইঙ্ক
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
ডিজাইনঃ River Ink
কালার সতর্কতাঃ
এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহার পরিহার করুন।।
রঙ্গিন কাপড় এর সাথে ধৌতকরণ পরিহার করুন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
যেখানে জন্ম নেই, জরা নেই, ব্যাধি নেই, মৃত্যু নেই, শোক নেই, মনস্তাপ নেই, হতাশা নেই।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করেন এবং নক্শা আহবান করা হয়। ১৯৭৮-এর জুন মাসে প্রাপ্ত ৫৭টি নকশার মধ্যে সৈয়দ মাইনুল হোসেন প্রণীত নকশাটি গৃহীত হয়।
১৯৭১’র ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। একই বছর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের মাধ্যমে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। এই যুদ্ধে প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি হয়। এই সৃতিসৌধ বাংলাদেশের জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এই সৃতিসৌধ সকল দেশ প্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। সাতটি ত্রিভুজ আকৃতি মিনারের শিখর দেশের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি এক ভাবব্যঞ্জনাতে প্রবাহিত হচ্ছে। এই সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি সূচিত হয় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। দেয়ালগুলো ছোট থেকে ক্রমশঃ বড়ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ধারাবাহিক পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ – এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।
– উইকিপিডিয়া
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।