T-Shirts
- ৳ 460.00 – ৳ 480.00
সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকুন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
২৬ শে মার্চ ১৯৭২। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা বার্ষিকীর স্মরণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক বিভাগ একটি ডাকটিকেট অবমুক্ত করেছিল। লাল বহ্নিশিখা জানান দেয় আমাদেরকে রক্তার্জিত গৌরবময় স্বাধীনতাকে। ১৯৭২ সালের সেই ঐতিহাসিক ডাকটিকেটটির স্মৃতি নিয়ে এই গঞ্জি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
আইনকে শৃঙ্খলা শিখান!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
আপ্নারে কে কারা কবে কি কারনে বিখ্যাত বানাইবে কে জানে! এর আগেই আমরা সার্টিফাই করে দেই “আপনি অনেক বিখ্যাত!”
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
কোন সুতায় বেঁধেছিলে বলো!
এতোটুকু অদেখায় চোখ টলোমলো…© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 450.00
বাংলায় কিভাবে “Stop your nonsense” বলবেন?
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 490.00
পারলে এইটা গায়ে দিয়া এলাকায় ঘুইরো।
প্রিন্টঃ সিলভার মেটালিক প্রিন্ট
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00বাংলাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব খুরশিদ আলম খান (২২ অক্টোবর ১৯৪৪ – ৮ জুলাই ২০২২)। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন। আলম খান ১৯৬৩ সালে রবিন ঘোষের সহকারী হিসেবে তালাশ চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করেন। ১৯৭০ সালে প্রথম চলচ্চিত্রকার আব্দুল জব্বার খান পরিচালিত কাচ কাটা হীরে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এককভাবে সঙ্গীত পরিচালনা শুরু করেন। ১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সারেং বৌ ছবিতে আবদুল জব্বারের কণ্ঠে “ওরে নীল দরিয়া” গানটি তার এক অনন্য সৃষ্টি। ১৯৮২ সালে রজনীগন্ধা চলচ্চিত্রে সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া “আমি রজনীগন্ধা ফুলের মত” ও বড় ভালো লোক ছিল চলচ্চিত্রের সৈয়দ শামসুল হকের লেখা এন্ড্রু কিশোরের কণ্ঠে “হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস” দর্শকদের মনোযোগ কাড়ে। চলচ্চিত্রের গানে অবদানের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার বিভাগে সাতবার বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। বাংলাদেশের প্রখ্যাত পপ সঙ্গীত শিল্পী আজম খান ছিলেন তার ছোট ভাই।ডিজাইনঃ সৈয়দ ফিদা হোসেন (চিত্রকর)বাংলাদেশের এই কিংবদন্তী সংগীত ব্যক্তিত্বের স্মৃতির প্রতি বাংলার গঞ্জি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই স্মারক গঞ্জি প্রকাশ করছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
১৬০ জি এস এম কম্বড কটন।
সিগনেচার ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
Illustration by Tirthosthan
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
যার যেটায় আনন্দ!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 4.00 out of 5৳ 450.00
চারপাশের পরিচিত-অপরিচিত, কাছে-দূরের, বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষীদের অনেকের কথা ভেবে। সুযোগ পেলেই যাদের পরিচয় মেলে
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
জাগো নারী জাগো বহ্নি-শিখা।
জাগো স্বাহা সীমান্তে রক্ত-টিকা।।
দিকে দিকে মেলি’ তব লেলিহান রসনা,
নেচে চল উন্মাদিনী দিগ্বসনা,
জাগো হতভাগিনী ধর্ষিতা নাগিনী,
বিশ্ব-দাহন তেজে জাগো দাহিকা।।
ধূ ধূ জ্ব’লে ওঠ ধূমায়িত অগ্নি,
জাগো মাতা, কন্যা, বধূ, জায়া, ভগ্নী!
পতিতোদ্ধারিণী স্বর্গ-স্খলিতা
জাহ্নবী সম বেগে জাগো পদ-দলিতা,
মেঘে আনো বালা বজ্রের জ্বালা
চির-বিজয়িনী জাগো জয়ন্তিকা।।– কাজী নজরুল ইসলাম
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
একটি অপ্রকাশিত চিঠির অংশবিশেষঃ
প্রিয়তম,
শেষ দেখা হয়েছিল তীব্র রোদের এক দুপুরে। পুড়তে থাকা চরাচরের সাথে আমার সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে খুব অলগোছে। অভিমান নিয়ে নয় এবার আর বরং সব হারানোর অজানা কোন ভয় নিয়ে অপেক্ষা। তোমাকে যখন দেখি, ভিড় এড়িয়ে এলোমেলো দৃষ্টি মেলে কোথাও কাউকে খুঁজে যাচ্ছ। দৌড়ে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিল খুব। অথচ এই এলোমেলো মানুষটা আজ হারিয়ে যাবে! আমি সব প্রস্তুতি নিয়ে হারাবার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে লু হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। আমি কিছুটা অনুভূতি শূন্য হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছি। ইচ্ছে হচ্ছিল তোমার এই এলোমেলো মুহূর্তের মাঝেই আমি চলে যাই। আমি এই বিদায়ের মুখোমুখি হতে চাইনি।
বইয়ের দোকানের এই ছোট কর্নারটায় আমার পৃথিবী নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। চার পাশের এতো ব্যস্ততা, উৎসব-উচ্ছ্বাস আমাকে ছুঁয়েও দেখেনি। সেই পরিচিত চঞ্চল অভিব্যাক্তি জুড়ে তোমার যেন কিসের আড়ষ্টতা। চিবুক ছুঁয়ে কি এক মলিন হাসি। আমি ঈশ্বরের কাছে অবিরত প্রার্থনা করে যাচ্ছি সব ভেঙ্গে পড়ার আগে যেন আমি যেন তোমার সামনে থেকে হারিয়ে যাই। তোমাকে দুহাতে আঁকড়ে রেখেছিলাম এতোগুলি দিন। আমি জানি কিভাবে তুমি ভেঙ্গে যাবে! কিভাবে ফুরিয়ে যাবে! তুমি আমাকে খুঁজে যাবে। আমাকে খুঁজে খুঁজে নিজের মাঝে নিজে গুটিয়ে যাবে। আমার খুব করে ইচ্ছে হচ্ছে তোমাকে বলি “আমি নামে কেউ ছিলাম না কখনো। আমি তোমার অবচেতন মনের বিভ্রম মাত্র”। নিজেকে পাথর করে এক বুক কিসের তৃষ্ণা নিয়ে তাকিয়ে আছি। আর কয়েকটা মুহূর্ত, আর একটু ক্ষণ মাত্র। তারপর সব এক লহমায় হারিয়ে যাবে।
তবে কি আজ এই প্রাচীন নিস্তব্ধতার মাঝেই শেষ দেখা। চোখে চোখ রাখা হয়নি। আমার খুব বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল “আমি ভেঙ্গে গেছি, আমি শেষ হয়ে গেছি। খুব শক্ত করে জড়িয়ে থাকো”। আজ সময় যেন ঝড়ের ডানায় উড়ে যাচ্ছে। যেন একটা পূর্ণ জীবন এখানে শেষ হয়ে যাচ্ছে যেন। চোখ ভরা জল নিয়ে দু’জন দু’দিকে মুখ লুকাচ্ছি। দৃশ কল্পে হয়তো খুব স্বাভাবিক এক ভালবাসায় বিয়োগ বৃত্তান্ত। অথচ আমি জেনে গেছি আমার নিউরনের প্রতিটা তরঙ্গ এই স্মৃতি খুব সযত্নে বয়ে বেড়াবে আজীবন। জীবনের বেঁচে থাকার বাকিটা পথ আমাকে এক অসম যুদ্ধ করতে হবে নিজের সাথে। এ যুদ্ধ তোমাকে ভুলে থাকার। তোমার স্মৃতি থেকে পালিয়ে বাঁচার।
চোখের জলের সীমানায় এক অজানা গল্প। পৃথিবীর কোন উচ্ছ্বাস আর আমাদের হবে না। কোন সুখ বা দুঃখের যৌথ ঠিকানা থাকবে না আজকের পর। তুমি আর তোমার চির নিঃসঙ্গতার মাঝে আড়াল হয়ে উঠবো না। তুমি একা কিভাবে নিজের সাথে টিকে থাকার যুদ্ধ করে যাবে? খুব ক্লান্ত হবে। খুব এলোমেলো হয়ে যাবে জানি। নিজের সব অনুভূতি গুলি কেন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। নিজের জন্য এতোটুকু ভাবনা হচ্ছে না। এক অদ্ভুত পৃথিবী সাজিয়ে রেখে যাচ্ছ আমার জন্য।
সেই দুপুরের সময় গুলি কিভাবে জেন ফুরিয়ে গিয়েছিল। কিভাবে জেন অচেনা আরেক নতুন আমার জন্ম হয়েছিল। তুমি কিছুই বলনি। আমরা কাউকে বলিনি ভাল থেকো। আমাদের স্বপ্ন গুলির কোন স্থায়ী ঠিকানা মেলেনি। এক উদ্বাস্তু আবেগ নিয়ে … তারপর একদিন হারিয়ে গেছি যে যার জীবনে!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 4.00 out of 5৳ 470.00
বাংলাদেশ ও আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের বিখ্যাত কবিতা “আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব” অবলম্বনে।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 460.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
উইকি ইনফোঃ
পদ্মা সেতু বা পদ্মা বহুমুখী সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে বৃহত্তর দক্ষিণাঞ্চল কে অন্যান্য অংশের সাথে সরাসরি যুক্ত করা হয়েছে। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং নির্মাণ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। দুই স্তর বিশিষ্ট ইস্পাত ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাসের এই সেতুর উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে।পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় তৈরি সেতুটি ৪১টি স্প্যান নিয়ে গঠিত, প্রতিটি স্প্যান লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট)। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু, স্প্যান সংখ্যা ও মোট দৈর্ঘ্য উভয়ের দিক থেকে গঙ্গা নদীর উপর নির্মিত দীর্ঘতম সেতু এবং ১২০ মিটার (৩৯০ ফুট) গভীরতাযুক্ত বিশ্বের গভীরতম পাইলের সেতু।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
তোমরা যারা প্রতিনিয়ত তোমার প্রেমিক/প্রেমিকাকে রূপকথার গল্প শুনাও।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
সময়টা ২০২০। এই দুঃসময় ভোলার নয়।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 475.00
শেষ কবে বলেছিলে “বন্ধু বুকে আয়” ?
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
বেতন লইব, ঘুষও লইব কিন্তু কাজ করিব না। ধন্যবাদ
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
ওয়ারিয়র্স ওফ ব্রাহ্মণবাড়িয়া
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
আগে ব্রিটিশদের গোলামি করতাম। এর পর এল পাকিস্তানের বেঈমানি আর শোষণ। ফাইনালি এলো সবার প্রিয় তোড়ায় বাঁধা সোনার ডিম আমেরিকার “গণতন্ত্র”।
মূলত এই সোনার গণতন্ত্রের মধ্যে দিয়ে আমরা ফাইনালি পশ্চিমাদের সিস্টেমেটিক গোলামে পরিণত হইলাম আবার। দাস ব্যবসার আধুনিকায়ন যাকে বলে। যেই জামা আমরা ২ ডলারে পশ্চিমে এক্সপোর্ট করি তারা বেঁচে ৩০ ডলারে। বোঝেন অধুনা দাস ব্যবসার কি মাহাত্ম্য। আমরা এর প্রতিবাদ করলেই আঙ্কেল স্যাম ও তার স্যাটেলাইটরা স্যাংশন মেরে শোয়ায় দিবে। বিষয়টা দাঁড়াইল গণতন্ত্রের রস খাবে তারা কিন্তু আমরা আমের আঁটিটাও দাবি করতে পারবো না।
দিন শেষে “ভাত পাইনা গণতন্ত্র খাই” তিন বেলা।
Design Collaboration with Tirthosthan
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।