RIVER INK SIGNATURE
-
Sale!
৳ 490.00৳ 470.00বাংলার গঞ্জি সর্বপ্রথম যে ৪ টি টিশার্ট নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, মাইরালা আম্রে মাইরালা তার একটি। ঐতিহাসিক গঞ্জিটি আপনার সংগ্রহে রাখার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা।
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 460.00 – ৳ 490.00
কালার সতর্কতাঃ
-
এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যাবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
-
প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
-
৳ 450.00 – ৳ 490.00
এই টিশার্টটি তাদের জন্য যারা সর্বকালে সব রাজাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সদা সোচ্চার ছিল। যাদের প্রতিবাদের কণ্ঠ কোনো কালেই রাজারা স্তব্ধ করতে পারে নাই।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ১৮+ বা পূর্ণবয়স্ক কনটেন্ট।
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।Design Collaboration: রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
১৬০ GSM ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক www.riverinkart.com
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 460.00
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সম্পর্কে জানুন
Jatiya Sangsad Bhaban
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 470.00
- কালার সতর্কতাঃ
- এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
- প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 500.00সময়-সুযোগ ও অবসর বুঝে চাপা পিটিয়ে চাপার ব্যায়াম করা বাঙালির একটি ঐতিহ্য।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Rated 5.00 out of 5Sale!৳ 450.00 – ৳ 480.00
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র একটি অস্থায়ী বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবার পর এর নাম বদলে বাংলাদেশ বেতার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে ঢাকা থেকে সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ বেতার যা এতকাল রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল।। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখেছিল। যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা, বাংলার জয়” গানটি এ বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে প্রচারিত হতো।
বিস্তারিত জানুনঃ স্বাধীন বাংলা বেতার উইকি
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
টাইপোগ্রাফিঃ আমরিন রাশিদা
ডিজাইনঃ River Ink
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 470.00
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করেন এবং নক্শা আহবান করা হয়। ১৯৭৮-এর জুন মাসে প্রাপ্ত ৫৭টি নকশার মধ্যে সৈয়দ মাইনুল হোসেন প্রণীত নকশাটি গৃহীত হয়।
১৯৭১’র ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। একই বছর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের মাধ্যমে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। এই যুদ্ধে প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি হয়। এই সৃতিসৌধ বাংলাদেশের জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এই সৃতিসৌধ সকল দেশ প্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। সাতটি ত্রিভুজ আকৃতি মিনারের শিখর দেশের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি এক ভাবব্যঞ্জনাতে প্রবাহিত হচ্ছে। এই সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি সূচিত হয় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। দেয়ালগুলো ছোট থেকে ক্রমশঃ বড়ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ধারাবাহিক পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ – এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।
– উইকিপিডিয়া
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 420.00
হাতিরঝিল! ন্যাশনাল হেডকোয়ার্টার অফ টিকটক এন্ড ক্যাপিটাল অফ বাদামের খোসা। হিস্টোরিক সাইট অফ লো-লাইফ’স আপ ব্রিঙ্গিং
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
৳ 480.00
জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যা চলমান থাকে তাঁর নাম “হালুয়া টাইট”!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।