RIVER INK SIGNATURE
- ৳ 460.00
২৬ শে মার্চ ১৯৭২। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা বার্ষিকীর স্মরণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক বিভাগ একটি ডাকটিকেট অবমুক্ত করেছিল। লাল বহ্নিশিখা জানান দেয় আমাদেরকে রক্তার্জিত গৌরবময় স্বাধীনতাকে। ১৯৭২ সালের সেই ঐতিহাসিক ডাকটিকেটটির স্মৃতি নিয়ে এই গঞ্জি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
আইনকে শৃঙ্খলা শিখান!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 500.00
লেবেলটাই শেষ কথা।
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
Dialogue by SAM JAHAN
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
কালার সতর্কতাঃ
- এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
- প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
কবি নির্মলেন্দু গুণ এর আগ্নেয়াস্ত্র কবিতা অবলম্বনে।
পুলিশ স্টেশনে ভিড়,আগ্নেয়াস্ত্র জমা নিচ্ছে শহরের
সন্দিগ্ধ সৈনিক। সামরিক নির্দেশে ভীত মানুষের
শটগান, রাইফেল, পিস্তল এবং কার্তুজ, যেন দরগার
স্বীকৃত মানৎ; টেবিলে ফুলের মতো মস্তানের হাত।
আমি শুধু সামরিক আদেশ অমান্য করে হয়ে গেছি
কোমল বিদ্রোহী, প্রকাশ্যে ফিরছি ঘরে
অথচ আমার সঙ্গে হৃদয়ের মতো মারাত্মক
একটি আগ্নেয়াস্ত্র,আমি জমা দেই নি।ডিজাইনঃ রাশেদ ও রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 4.20 out of 5৳ 480.00
– সিলভার মেটালিক প্রিন্ট
– ১৬০ GSM ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।Dialogue by SAM JAHAN
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক www.riverinkart.com© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
আপ্নারে কে কারা কবে কি কারনে বিখ্যাত বানাইবে কে জানে! এর আগেই আমরা সার্টিফাই করে দেই “আপনি অনেক বিখ্যাত!”
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 450.00
বাংলায় কিভাবে “Stop your nonsense” বলবেন?
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!৳ 460.00 – ৳ 490.00
একটি বাংলার গঞ্জি সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইনোভেশন!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00একটা চিঠি লেখার কথা ছিল!শেষবার যখন দেখা হয় খুব স্বাভাবিক ভাবেই সময়ের স্রোত দুটি ভিন্ন গন্তব্যের মুখমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। অথচ আমি নিশ্চিত জানতাম আমাদের কোন গন্তব্য ছিল না। তবুওত কিছু একটা ছিল! সকালের রোদের মত ভালবাসার একটা প্রশ্রয়। বিষাদ লুকানোর হৃদয় নামের একটা আকাশ। আটপৌরে জীবনের ক্লান্তপ্রায় বোঝাপড়ায় সব কিছুই একে একে বিদায় নিচ্ছে। সেদিন এক ফালি মেঘ শুধু সূর্যটাই আড়াল করেনি, আড়াল করেছে তোমার থমথমে মলিন মুখ খানি। সেই মেঘের সাথে তুমিও শেষবারের মত বিদায় নিয়েছিলে। কখন আর লেখা হয়নি…..প্রিয়তমা “ও বিদায়ী মেঘ”।এই জনপদে আমাদের অনেকের জাপিত জীবনের অপ্রকাশিত আরেকটি অনুগল্প “ও বিদায়ী মেঘ”। যে গল্প আমি আপনাকে কখন বলিনি এবং আপ্নিও আমাকে কখনো বলেননি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
১৬০ জি এস এম কম্বড কটন।
সিগনেচার ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 470.00 – ৳ 480.00
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ছিল গৌরব দীপ্ত ভূমিকা। ১৯৭১ সালেই মাত্র দুটি বিমান ও একটি হেলিকপ্টার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। একটি DC -3 DAKOTA, একটি DHC OTTAR এবং একটি ALOUETTE -III নিয়ে মুক্তি বাহিনীর কৌশলগত আকাশ প্রতিরক্ষা ও আক্রমণকে শক্তিশালী করেছিল।
১৯৭১ সালের সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে কমিশন লাভ করেন এয়ার চিফ আব্দুল করিম খন্দকার। বিমান বাহিনী প্রধান এর নাম আব্দুল করিম খন্দকার তাই খন্দকার এর প্রথম অক্ষর K কে বেছে নেয়া হয় প্রথম অ্যাটাক ইউনিট ফরমেশন এর কোড নেইম হিসেবে। আর এভাবেই আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম দুর্ধর্ষ এয়ার কমব্যাট ইউনিট “কিলো ফ্লাইট”। এই ইউনিট মোট ৪৬টি সফল দুঃসাহসী অভিযান সম্পন্ন করেছিল।
তিনটি বিমানই তৎকালীন ভারত সরকারের দেয়া হলেও আমেরিকার MacDonnell Doglas এর তৈরি DC-3 Dacota বিমানটি মূলত যোধপুর এর মহারাজার ব্যক্তিগত বিমান। এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর পরিবহন বিমান হিসেবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে সেই সময় যুক্ত হয়। এর পরেও এটিকে ১০০০ পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের বোমা ক্যারি করার উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়। যদিও পরে এই বিমানটিকে বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীর ব্যবহারের জন্য নিয়োজিত করা হয়।
কানাডার de Havilland এর তৈরি DHC-3 Otter বিমান ও ফ্রান্স এর তৈরি Alouette-III হেলিকপ্টারটিকে মূলত মিসাইল রকেট নিক্ষেপের উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম অপারেশনাল ইউনিট “কিলো ফ্লাইট” এর অবিস্মরণীয় গৌরব দীপ্ত ইতিহাসকে স্মরণ করে বাংলার গঞ্জি এই বিশেষ ডিজাইনটি প্রকাশ করেছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
জাগো নারী জাগো বহ্নি-শিখা।
জাগো স্বাহা সীমান্তে রক্ত-টিকা।।
দিকে দিকে মেলি’ তব লেলিহান রসনা,
নেচে চল উন্মাদিনী দিগ্বসনা,
জাগো হতভাগিনী ধর্ষিতা নাগিনী,
বিশ্ব-দাহন তেজে জাগো দাহিকা।।
ধূ ধূ জ্ব’লে ওঠ ধূমায়িত অগ্নি,
জাগো মাতা, কন্যা, বধূ, জায়া, ভগ্নী!
পতিতোদ্ধারিণী স্বর্গ-স্খলিতা
জাহ্নবী সম বেগে জাগো পদ-দলিতা,
মেঘে আনো বালা বজ্রের জ্বালা
চির-বিজয়িনী জাগো জয়ন্তিকা।।– কাজী নজরুল ইসলাম
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
একটি অপ্রকাশিত চিঠির অংশবিশেষঃ
প্রিয়তম,
শেষ দেখা হয়েছিল তীব্র রোদের এক দুপুরে। পুড়তে থাকা চরাচরের সাথে আমার সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে খুব অলগোছে। অভিমান নিয়ে নয় এবার আর বরং সব হারানোর অজানা কোন ভয় নিয়ে অপেক্ষা। তোমাকে যখন দেখি, ভিড় এড়িয়ে এলোমেলো দৃষ্টি মেলে কোথাও কাউকে খুঁজে যাচ্ছ। দৌড়ে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিল খুব। অথচ এই এলোমেলো মানুষটা আজ হারিয়ে যাবে! আমি সব প্রস্তুতি নিয়ে হারাবার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে লু হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। আমি কিছুটা অনুভূতি শূন্য হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছি। ইচ্ছে হচ্ছিল তোমার এই এলোমেলো মুহূর্তের মাঝেই আমি চলে যাই। আমি এই বিদায়ের মুখোমুখি হতে চাইনি।
বইয়ের দোকানের এই ছোট কর্নারটায় আমার পৃথিবী নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। চার পাশের এতো ব্যস্ততা, উৎসব-উচ্ছ্বাস আমাকে ছুঁয়েও দেখেনি। সেই পরিচিত চঞ্চল অভিব্যাক্তি জুড়ে তোমার যেন কিসের আড়ষ্টতা। চিবুক ছুঁয়ে কি এক মলিন হাসি। আমি ঈশ্বরের কাছে অবিরত প্রার্থনা করে যাচ্ছি সব ভেঙ্গে পড়ার আগে যেন আমি যেন তোমার সামনে থেকে হারিয়ে যাই। তোমাকে দুহাতে আঁকড়ে রেখেছিলাম এতোগুলি দিন। আমি জানি কিভাবে তুমি ভেঙ্গে যাবে! কিভাবে ফুরিয়ে যাবে! তুমি আমাকে খুঁজে যাবে। আমাকে খুঁজে খুঁজে নিজের মাঝে নিজে গুটিয়ে যাবে। আমার খুব করে ইচ্ছে হচ্ছে তোমাকে বলি “আমি নামে কেউ ছিলাম না কখনো। আমি তোমার অবচেতন মনের বিভ্রম মাত্র”। নিজেকে পাথর করে এক বুক কিসের তৃষ্ণা নিয়ে তাকিয়ে আছি। আর কয়েকটা মুহূর্ত, আর একটু ক্ষণ মাত্র। তারপর সব এক লহমায় হারিয়ে যাবে।
তবে কি আজ এই প্রাচীন নিস্তব্ধতার মাঝেই শেষ দেখা। চোখে চোখ রাখা হয়নি। আমার খুব বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল “আমি ভেঙ্গে গেছি, আমি শেষ হয়ে গেছি। খুব শক্ত করে জড়িয়ে থাকো”। আজ সময় যেন ঝড়ের ডানায় উড়ে যাচ্ছে। যেন একটা পূর্ণ জীবন এখানে শেষ হয়ে যাচ্ছে যেন। চোখ ভরা জল নিয়ে দু’জন দু’দিকে মুখ লুকাচ্ছি। দৃশ কল্পে হয়তো খুব স্বাভাবিক এক ভালবাসায় বিয়োগ বৃত্তান্ত। অথচ আমি জেনে গেছি আমার নিউরনের প্রতিটা তরঙ্গ এই স্মৃতি খুব সযত্নে বয়ে বেড়াবে আজীবন। জীবনের বেঁচে থাকার বাকিটা পথ আমাকে এক অসম যুদ্ধ করতে হবে নিজের সাথে। এ যুদ্ধ তোমাকে ভুলে থাকার। তোমার স্মৃতি থেকে পালিয়ে বাঁচার।
চোখের জলের সীমানায় এক অজানা গল্প। পৃথিবীর কোন উচ্ছ্বাস আর আমাদের হবে না। কোন সুখ বা দুঃখের যৌথ ঠিকানা থাকবে না আজকের পর। তুমি আর তোমার চির নিঃসঙ্গতার মাঝে আড়াল হয়ে উঠবো না। তুমি একা কিভাবে নিজের সাথে টিকে থাকার যুদ্ধ করে যাবে? খুব ক্লান্ত হবে। খুব এলোমেলো হয়ে যাবে জানি। নিজের সব অনুভূতি গুলি কেন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। নিজের জন্য এতোটুকু ভাবনা হচ্ছে না। এক অদ্ভুত পৃথিবী সাজিয়ে রেখে যাচ্ছ আমার জন্য।
সেই দুপুরের সময় গুলি কিভাবে জেন ফুরিয়ে গিয়েছিল। কিভাবে জেন অচেনা আরেক নতুন আমার জন্ম হয়েছিল। তুমি কিছুই বলনি। আমরা কাউকে বলিনি ভাল থেকো। আমাদের স্বপ্ন গুলির কোন স্থায়ী ঠিকানা মেলেনি। এক উদ্বাস্তু আবেগ নিয়ে … তারপর একদিন হারিয়ে গেছি যে যার জীবনে!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
ও বিষাদী চোখ…নিস্তব্ধ শোক!
এখানে থমকে থাকা সময় জুড়ে তোমাকে হারাবার উৎসব!© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
উইকি ইনফোঃ
পদ্মা সেতু বা পদ্মা বহুমুখী সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে বৃহত্তর দক্ষিণাঞ্চল কে অন্যান্য অংশের সাথে সরাসরি যুক্ত করা হয়েছে। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং নির্মাণ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। দুই স্তর বিশিষ্ট ইস্পাত ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাসের এই সেতুর উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে।পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় তৈরি সেতুটি ৪১টি স্প্যান নিয়ে গঠিত, প্রতিটি স্প্যান লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট)। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু, স্প্যান সংখ্যা ও মোট দৈর্ঘ্য উভয়ের দিক থেকে গঙ্গা নদীর উপর নির্মিত দীর্ঘতম সেতু এবং ১২০ মিটার (৩৯০ ফুট) গভীরতাযুক্ত বিশ্বের গভীরতম পাইলের সেতু।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
Banglar Gonji loves to tribute this T-shirt to our beloved Friend Ashiq Rayhan. Thanks, Ashiq Rayhan for sharing a great life with us. You inspired and ignites.
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। -
Sale!
৳ 490.00৳ 470.00বাংলার গঞ্জি সর্বপ্রথম যে ৪ টি টিশার্ট নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, মাইরালা আম্রে মাইরালা তার একটি। ঐতিহাসিক গঞ্জিটি আপনার সংগ্রহে রাখার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা।
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সম্পর্কে জানুন
Jatiya Sangsad Bhaban
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5Sale!৳ 450.00 – ৳ 480.00
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র একটি অস্থায়ী বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবার পর এর নাম বদলে বাংলাদেশ বেতার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে ঢাকা থেকে সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ বেতার যা এতকাল রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল।। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখেছিল। যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা, বাংলার জয়” গানটি এ বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে প্রচারিত হতো।
বিস্তারিত জানুনঃ স্বাধীন বাংলা বেতার উইকি
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
টাইপোগ্রাফিঃ আমরিন রাশিদা
ডিজাইনঃ River Ink© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।