BANGLADESH MEMORIALS
- ৳ 470.00
বাংলাদেশের প্রথম টাকা!
স্বাধীন বাংলাদেশে মুদ্রিত প্রথম কাগজের নোট ১ টাকা। এটি বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তিক ১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ অবমুক্ত করা হয়। উল্লেখ্য ওই একই দিনে আরও একটি ১০০ টাকার নোটও অবমুক্ত করা হয়েছিল। প্রকাশিত ব্যাংক নোট গুলি ভারতের সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে ছাপানো হয়। ১ টাকার নকশায় বাংলাদেশের মানচিত্রের ছবি ও গণপ্রজাতন্ত্রী ‘বাংলাদেশ’ লেখা এবং অর্থ সচিব কে এ জামান স্বাক্ষরিত।
সেই বিশেষ ঐতিহাসিক স্মৃতিকে ধারন করে বাংলার গঞ্জি ১ টাকার স্মৃতি স্বারকটি প্রকাশ করছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে। বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।
- ৳ 470.00
১ টাকা (তৃতীয় ভার্সন)!
১৯৭৯ সালে ১ টাকার তৃতীয় সংস্করণটি মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়। এই নোটটির এক পাশে বেগুনি রং-এ সুন্দরবনের অনিন্দ্যসুন্দর চিত্রল হরিণ ও অন্যপাশে বাংলাদেশে National Emblame শাপলার নকশা।
সেই বিশেষ ঐতিহাসিক স্মৃতিকে ধারন করে বাংলার গঞ্জি ১ টাকার তৃতীয় সংস্করণটির স্মৃতি স্বারকটি প্রকাশ করছে।
বাংলার গঞ্জি প্রকাশিত ১ টাকার প্রথম সংস্করণ
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
দুই টাকা!
বাংলাদেশ ব্যাংক ১৯৮৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম ২ টাকার নোট ইস্যু করে। নোটটির নকশায় এক পাশে ছিল শহীদ মিনার ও অন্যপাশে জাতীয় পাখি দোয়েল।
* বাংলার গঞ্জির টাকা সিরিজের ১ টাকার নোট
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
২৬ শে মার্চ ১৯৭২। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা বার্ষিকীর স্মরণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক বিভাগ একটি ডাকটিকেট অবমুক্ত করেছিল। লাল বহ্নিশিখা জানান দেয় আমাদেরকে রক্তার্জিত গৌরবময় স্বাধীনতাকে। ১৯৭২ সালের সেই ঐতিহাসিক ডাকটিকেটটির স্মৃতি নিয়ে এই গঞ্জি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 1.00 out of 5
শ্যাষ ! পক্কাত
“৫৬ হাজার বর্গমাইল চুমি
মাগো তুমি জন্মভূমি”১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
Design Collaboration: রিভার ইঙ্ক
Type work by: Himel Haque
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 470.00
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ছিল গৌরব দীপ্ত ভূমিকা। ১৯৭১ সালেই মাত্র দুটি বিমান ও একটি হেলিকপ্টার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। একটি DC -3 DAKOTA, একটি DHC OTTAR এবং একটি ALOUETTE -III নিয়ে মুক্তি বাহিনীর কৌশলগত আকাশ প্রতিরক্ষা ও আক্রমণকে শক্তিশালী করেছিল।
১৯৭১ সালের সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে কমিশন লাভ করেন এয়ার চিফ আব্দুল করিম খন্দকার। বিমান বাহিনী প্রধান এর নাম আব্দুল করিম খন্দকার তাই খন্দকার এর প্রথম অক্ষর K কে বেছে নেয়া হয় প্রথম অ্যাটাক ইউনিট ফরমেশন এর কোড নেইম হিসেবে। আর এভাবেই আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম দুর্ধর্ষ এয়ার কমব্যাট ইউনিট “কিলো ফ্লাইট”। এই ইউনিট মোট ৪৬টি সফল দুঃসাহসী অভিযান সম্পন্ন করেছিল।
তিনটি বিমানই তৎকালীন ভারত সরকারের দেয়া হলেও আমেরিকার MacDonnell Doglas এর তৈরি DC-3 Dacota বিমানটি মূলত যোধপুর এর মহারাজার ব্যক্তিগত বিমান। এটি মূলত মুক্তিবাহিনীর পরিবহন বিমান হিসেবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে সেই সময় যুক্ত হয়। এর পরেও এটিকে ১০০০ পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের বোমা ক্যারি করার উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়। যদিও পরে এই বিমানটিকে বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল ওসমানীর ব্যবহারের জন্য নিয়োজিত করা হয়।
কানাডার de Havilland এর তৈরি DHC-3 Otter বিমান ও ফ্রান্স এর তৈরি Alouette-III হেলিকপ্টারটিকে মূলত মিসাইল রকেট নিক্ষেপের উপযোগী করে প্রস্তুত করা হয়।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম অপারেশনাল ইউনিট “কিলো ফ্লাইট” এর অবিস্মরণীয় গৌরব দীপ্ত ইতিহাসকে স্মরণ করে বাংলার গঞ্জি এই বিশেষ ডিজাইনটি প্রকাশ করেছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 450.00
১০ নভেম্বর, ১৯৮৭
স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নিহত অকুতোভয় শহিদ নূর হোসেন এর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলার গঞ্জির এই ক্ষুদ্র স্মারক।
১৬০ জি এস এম কম্বড কটন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5
শ্যাষ ! পক্কাত
বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল যে অকুতভয় উচ্চারণে তার নাম “জয় বাংলা”। বুলেটের থেকে শক্তিশালী, দাবানলের থেকেও ক্ষিপ্র এই অমিত শব্দ দ্বয় এ দেশের সকল মহান আন্দোলনের ও ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মুক্তি সংগ্রাম থেকে শুরু করে বাঙ্গালি জাতির আত্মপরিচয়ে সর্বত্রই এই শব্দ দ্বয়ের দৃপ্ত ও বজ্রকন্ঠি বিচরন আমাদেরকে এনে দেয় ইস্পাত কঠিন শপথের দৃঢ়তা। “জয় বাংলা” শুধু মাত্র একটি ঐতিহাসিক স্লোগানই নয় এটি আমাদের আত্মপরিচয়ে প্রথম প্রকাশ। এটি সৎ, ন্যায় নিষ্ঠ, সমৃদ্ধশালী ও একতাবদ্ধ জাতিগঠনের এক অবিসংবাদিত অংশীদার।
ডিজাইন ও কনসেপ্টঃ www.riverinkart.com
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 4.50 out of 5৳ 450.00
ধৌতকরণ সতর্কতাঃ
- এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
- প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং ছাড়তে পারে। যাকে কালার ফ্ল্যাশ বলা হয়। যদিও কাপড়ের মূল রঙে কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
Design Collaboration: রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 380.00
দুষ্টুমণিদের বাংলাদেশের গল্পঃ
বাংলারগঞ্জি ছোট্ট দুষ্টুমণিদের জন্য ২০২০ সালে প্রথমবারের মত গঞ্জি প্রকাশ করার সিধান্ত নেয়। এর ফলশ্রুতিতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি “বাংলার গঞ্জি মেলা ২০২০”-এ প্রথম তিনটি গঞ্জি প্রকাশ করে। বাংলার গঞ্জির বিখ্যাত ডিজাইন “বাংলাদেশ” এই উদ্যোগের প্রথম প্রকাশিত দুষ্টুমণিদের সাইজের গঞ্জি। ছোট্ট সোনামণিদের বিচিত্র, অদ্ভুত ও আনন্দময় ভুবনকে বাংলার গঞ্জিতে নিয়মিত প্রকাশের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
উইকি ইনফোঃ
পদ্মা সেতু বা পদ্মা বহুমুখী সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে বৃহত্তর দক্ষিণাঞ্চল কে অন্যান্য অংশের সাথে সরাসরি যুক্ত করা হয়েছে। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং নির্মাণ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। দুই স্তর বিশিষ্ট ইস্পাত ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাসের এই সেতুর উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে।পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় তৈরি সেতুটি ৪১টি স্প্যান নিয়ে গঠিত, প্রতিটি স্প্যান লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট)। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু, স্প্যান সংখ্যা ও মোট দৈর্ঘ্য উভয়ের দিক থেকে গঙ্গা নদীর উপর নির্মিত দীর্ঘতম সেতু এবং ১২০ মিটার (৩৯০ ফুট) গভীরতাযুক্ত বিশ্বের গভীরতম পাইলের সেতু।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5৳ 460.00
বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব সীমান্ত সংলগ্ন পাহাড়ি জনপদ। এখানে সবুজ পাহাড় গুলো যেন নীল আকাশের কোল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকে। পাহাড়ি বিচিত্র প্রাণীকুল আর ঝর্নার দেখা মিলবে এই জনপদে। রয়েছে অনেক হ্রদ, নদী আর ঝিড়ি। বান্দরবান বাংলাদেশের চমৎকার বর্ণিল সংস্কৃতির পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের আবাসস্থল।
এই বিশেষ টিশার্টটি আমরা ডিজাইন করেছিলাম বান্দরবানের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, জীব বৈচিত্র্য, অপরূপ প্রাকৃতিক নিসর্গ কে ধারণ করার জন্য। আপনাদের ভাল লাগলেই আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
ডিজাইন কনসেপ্টঃ রাহমান আর হিল্লোল ও রিভার ইঙ্ক
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। শ্যাষ ! পক্কাত
এই গঞ্জিটি এই মুহূর্তে স্টকে নেই। বাংলার গঞ্জির স্টক আপডেট পেতে বাংলার গঞ্জির অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজে চোখ রাখুন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।- ৳ 460.00
ডিজাইনঃ River Ink
কালার সতর্কতাঃ
এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যবহার পরিহার করুন।।
রঙ্গিন কাপড় এর সাথে ধৌতকরণ পরিহার করুন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। শ্যাষ ! পক্কাত
৳ 650.00বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- হুডি ডেলিভারি টাইম সাধারণ ডেলিভারি টাইমের থেকে বেশি লাগবে। সাধারণত ৭-১০ দিনের Expected ডেলিভারি টাইম।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।- ৳ 500.00
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।কালার সতর্কতাঃ
- এক্সট্রিম ডিটারেজেন্ট ও ব্লিচিং ব্যাবহারের কারনে রং পরিবর্তন হতে পারে।
- প্রথম ২-১টি ওয়াসে সামান্য রং উঠতে পারে। যেটা স্বাভাবিক। কাপড়ের মূল রং এ কোন ক্ষতি বা পরিবর্তন আসবে না।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
যেখানে জন্ম নেই, জরা নেই, ব্যাধি নেই, মৃত্যু নেই, শোক নেই, মনস্তাপ নেই, হতাশা নেই।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5
শ্যাষ ! পক্কাত
আমরা এই বিশেষ টিশার্টটি উৎসর্গ করছি মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতির উদেশ্যে। আমরা শ্রদ্ধাভরে পরম মমতায় স্মরণ করছি স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের ৩০ লক্ষ হারিয়ে যাওয়া মা ভাই বোনকে।
আমরা ডিজাইনের জন্য মেহেরপুরকে বেছে নিয়েছিলাম একটি বিশেষ কারনে। আমাদের নতুন প্রজন্মের অনেকেই বাংলাদেশ এর জন্মলগ্নের এই বীরত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্মৃতির কথা জানে না। অনেকেই জানে না ১৭ই এপ্রিল এ দেশের সূর্য সন্তানেরা পাকিস্তান মিলিটারির বুলেট উপেক্ষা সেদিন মেহেরপুরের মুজিবনগরে (বৈদ্যনাথতলা) এক রকম জীবন বাজি রেখে সরকার গঠন করেছিল। পরবর্তীতে পাকিস্তান মিলিটারি এই বৈদ্যনাথতলা গ্রামে গণহত্যা চালিয়ে বহু মানুষ মেরে ফেলে। টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত আমাদের আত্মত্যাগের ইতিহাস লেখা আছে রক্তের স্রোতে।
২০০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 350.00
আমরা এই বিশেষ টিশার্টটি উৎসর্গ করছি মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতির উদেশ্যে। আমরা শ্রদ্ধাভরে পরম মমতায় স্মরণ করছি স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের ৩০ লক্ষ হারিয়ে যাওয়া মা ভাই বোনকে।
আমরা ডিজাইনের জন্য মেহেরপুরকে বেছে নিয়েছিলাম একটি বিশেষ কারনে। আমাদের নতুন প্রজন্মের অনেকেই বাংলাদেশ এর জন্মলগ্নের এই বীরত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্মৃতির কথা জানে না। অনেকেই জানে না ১৭ই এপ্রিল এ দেশের সূর্য সন্তানেরা পাকিস্তান মিলিটারির বুলেট উপেক্ষা সেদিন মেহেরপুরের মুজিবনগরে (বৈদ্যনাথতলা) এক রকম জীবন বাজি রেখে সরকার গঠন করেছিল। পরবর্তীতে পাকিস্তান মিলিটারি এই বৈদ্যনাথতলা গ্রামে গণহত্যা চালিয়ে বহু মানুষ মেরে ফেলে। টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত আমাদের আত্মত্যাগের ইতিহাস লেখা আছে রক্তের স্রোতে।
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। শ্যাষ ! পক্কাত
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের নিহত শহিদদের মহান আত্মত্যাগের প্রেরনায় আমাদের এই টিশার্ট এর অলঙ্করণ। বাংলার গঞ্জির পথ চলা এই বদ্বীপের মানুষের প্রাচীন ভাষাকে কেন্দ্র করে। আমাদের সব সৃষ্টি এই সুমহান ভাষাকে থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। আমাদের সকল প্রয়াস এই প্রাচীন ভাষায় কথা বলা বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য। আমাদের প্রাণের ভাষা “বাংলা“।
১৬০ জিএসএম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক
বাংলা টাইপোগ্রাফিঃ হিলেম হক
ডিজাইনঃ River Ink© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।- ৳ 460.00
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সম্পর্কে জানুন
Jatiya Sangsad Bhaban
১৬০ জী এস এম ১০০% কটন ফেব্রিক ।
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - Rated 5.00 out of 5Sale!৳ 450.00 – ৳ 480.00
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র একটি অস্থায়ী বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে সার্বভৌম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবার পর এর নাম বদলে বাংলাদেশ বেতার করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২২ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশে ঢাকা থেকে সম্প্রচার শুরু করে বাংলাদেশ বেতার যা এতকাল রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল।। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধা ও দেশবাসীর মনোবলকে উদ্দীপ্ত করতে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখেছিল। যুদ্ধের সময়ে প্রতিদিন মানুষ অধীর আগ্রহে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শোনার জন্য অপেক্ষা করত। “জয় বাংলা, বাংলার জয়” গানটি এ বেতার কেন্দ্রের সূচনা সঙ্গীত হিসাবে প্রচারিত হতো।
বিস্তারিত জানুনঃ স্বাধীন বাংলা বেতার উইকি
১৬০ জি এস এম ১০০% কটন ফ্যাব্রিক।
টাইপোগ্রাফিঃ আমরিন রাশিদা
ডিজাইনঃ River Ink© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 460.00
“জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উল্ঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছো পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবী হও।
তোমার পরমায়ু বৃদ্ধি পাক আমার অস্তিত্বে, স্বপ্নে,
প্রাত্যহিক বাহুর পেশীতে, জীবনের রাজপথে,
মিছিলে মিছিলে; তুমি বেঁচে থাকো, তুমি দীর্ঘজীবী হও।”কবি নির্মলেন্দু গুণের “স্বাধীনতা, উলঙ্গ কিশোর” অবলম্বনে তীর্থের ইলাস্ট্রেশন।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে। বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।
- ৳ 470.00
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে এই স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যাগ গ্রহণ করেন এবং নক্শা আহবান করা হয়। ১৯৭৮-এর জুন মাসে প্রাপ্ত ৫৭টি নকশার মধ্যে সৈয়দ মাইনুল হোসেন প্রণীত নকশাটি গৃহীত হয়।
১৯৭১’র ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। একই বছর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের মাধ্যমে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। এই যুদ্ধে প্রায় ত্রিশ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি হয়। এই সৃতিসৌধ বাংলাদেশের জনসাধারণের বীরত্বপূর্ণ লড়াইয়ের স্মরণে নিবেদিত এবং মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধার উজ্জ্বল নিদর্শন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এই সৃতিসৌধ সকল দেশ প্রেমিক নাগরিক এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও সাফল্যের যুগলবন্দি রচনা করেছে। সাতটি ত্রিভুজ আকৃতি মিনারের শিখর দেশের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি এক ভাবব্যঞ্জনাতে প্রবাহিত হচ্ছে। এই সাতটি পর্যায়ের প্রতিটি সূচিত হয় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে। দেয়ালগুলো ছোট থেকে ক্রমশঃ বড়ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ধারাবাহিক পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ – এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।
– উইকিপিডিয়া
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।