NEW T-SHIRT
- ৳ 550.00
Remembering the legacy of Rock Icon Ayub Bachchu. You will always be missed. The voice of Bangla Rock.
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি ও আইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশন যৌথভাবে সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 600.00
Remembering the legacy of Rock Icon Ayub Bachchu. You will always be missed. The voice of Bangla Rock.
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। শ্যাষ ! পক্কাত
৳ 650.00বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- হুডি ডেলিভারি টাইম সাধারণ ডেলিভারি টাইমের থেকে বেশি লাগবে। সাধারণত ৭-১০ দিনের Expected ডেলিভারি টাইম।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।- ৳ 430.00
গ্যাঞ্জাম প্রিয় সোনামণিরা!
ডিজাইনঃ রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
সিরিজ অফ অনেক গ্যাঞ্জম করবো
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
আইনকে শৃঙ্খলা শিখান!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
কবি নির্মলেন্দু গুণ এর আগ্নেয়াস্ত্র কবিতা অবলম্বনে।
পুলিশ স্টেশনে ভিড়,আগ্নেয়াস্ত্র জমা নিচ্ছে শহরের
সন্দিগ্ধ সৈনিক। সামরিক নির্দেশে ভীত মানুষের
শটগান, রাইফেল, পিস্তল এবং কার্তুজ, যেন দরগার
স্বীকৃত মানৎ; টেবিলে ফুলের মতো মস্তানের হাত।
আমি শুধু সামরিক আদেশ অমান্য করে হয়ে গেছি
কোমল বিদ্রোহী, প্রকাশ্যে ফিরছি ঘরে
অথচ আমার সঙ্গে হৃদয়ের মতো মারাত্মক
একটি আগ্নেয়াস্ত্র,আমি জমা দেই নি।ডিজাইনঃ রাশেদ ও রিভার ইঙ্ক
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
মাথা ভরা এমন আবর্জনা না নিয়ে ঘুরে বরং ৮৬ বিলিয়ন নিউরনের এই অত্যন্ত জটিল আবর্জনাটি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলে দিন। অনেক হাল্কা লাগবে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 470.00
আপ্নারে কে কারা কবে কি কারনে বিখ্যাত বানাইবে কে জানে! এর আগেই আমরা সার্টিফাই করে দেই “আপনি অনেক বিখ্যাত!”
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
বিপ্লবও মৃত্যু ঘটায়, ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। অতএব বিপ্লব ও ধূমপান থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকে বিরত থাকতে সাহায্য করুন!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 490.00
মাদক কে না বলি। মাদক মুক্ত সমাজ গড়ি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00একটা চিঠি লেখার কথা ছিল!শেষবার যখন দেখা হয় খুব স্বাভাবিক ভাবেই সময়ের স্রোত দুটি ভিন্ন গন্তব্যের মুখমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। অথচ আমি নিশ্চিত জানতাম আমাদের কোন গন্তব্য ছিল না। তবুওত কিছু একটা ছিল! সকালের রোদের মত ভালবাসার একটা প্রশ্রয়। বিষাদ লুকানোর হৃদয় নামের একটা আকাশ। আটপৌরে জীবনের ক্লান্তপ্রায় বোঝাপড়ায় সব কিছুই একে একে বিদায় নিচ্ছে। সেদিন এক ফালি মেঘ শুধু সূর্যটাই আড়াল করেনি, আড়াল করেছে তোমার থমথমে মলিন মুখ খানি। সেই মেঘের সাথে তুমিও শেষবারের মত বিদায় নিয়েছিলে। কখন আর লেখা হয়নি…..প্রিয়তমা “ও বিদায়ী মেঘ”।এই জনপদে আমাদের অনেকের জাপিত জীবনের অপ্রকাশিত আরেকটি অনুগল্প “ও বিদায়ী মেঘ”। যে গল্প আমি আপনাকে কখন বলিনি এবং আপ্নিও আমাকে কখনো বলেননি।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00বাংলাদেশের প্রখ্যাত সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব খুরশিদ আলম খান (২২ অক্টোবর ১৯৪৪ – ৮ জুলাই ২০২২)। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার এবং সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন। আলম খান ১৯৬৩ সালে রবিন ঘোষের সহকারী হিসেবে তালাশ চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করেন। ১৯৭০ সালে প্রথম চলচ্চিত্রকার আব্দুল জব্বার খান পরিচালিত কাচ কাটা হীরে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এককভাবে সঙ্গীত পরিচালনা শুরু করেন। ১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সারেং বৌ ছবিতে আবদুল জব্বারের কণ্ঠে “ওরে নীল দরিয়া” গানটি তার এক অনন্য সৃষ্টি। ১৯৮২ সালে রজনীগন্ধা চলচ্চিত্রে সাবিনা ইয়াসমিনের গাওয়া “আমি রজনীগন্ধা ফুলের মত” ও বড় ভালো লোক ছিল চলচ্চিত্রের সৈয়দ শামসুল হকের লেখা এন্ড্রু কিশোরের কণ্ঠে “হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস” দর্শকদের মনোযোগ কাড়ে। চলচ্চিত্রের গানে অবদানের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার বিভাগে সাতবার বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। বাংলাদেশের প্রখ্যাত পপ সঙ্গীত শিল্পী আজম খান ছিলেন তার ছোট ভাই।ডিজাইনঃ সৈয়দ ফিদা হোসেন (চিত্রকর)বাংলাদেশের এই কিংবদন্তী সংগীত ব্যক্তিত্বের স্মৃতির প্রতি বাংলার গঞ্জি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই স্মারক গঞ্জি প্রকাশ করছে।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
Design by Noor Us Safa Anik
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
গণতন্ত্রকে খুব মারা হচ্ছে।
ডিজাইনঃ Tirthosthan© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
গোবরে পদ্মফুল তো অনেক দেখলেন এবার দেখবেন গোবরে Aesthetic। একটা ট্রেন্ড খুব চলতেছে। বুঝুক আর না বুঝুক সব কিছুতে Aesthetic খুঁজবে। এমনকি গু তেও। তো এবারের নিবেদন গোবরে Aesthetic। (বেশি ঘাঁটলে গু বের হয়ে যাবে)
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 600.00
বাংলা রকের Anthem বলা হয় এই গানটি কে। পশ্চিমের যন্ত্রানুসঙ্গ ও সঙ্গীত ঘরনার সাথে প্রাচ্যের অসামান্য মেলোডিকে এক সুতোয় গেঁথে দিয়েছেন আইয়ুব বাচ্চু এই গানটির মাধ্যমে। আইয়ুব বাচ্চু এই সৃষ্টিটি বাংলা সুর-সংগীতের, ছন্দময়তার এক মহা কাব্যিক জার্নি। আমাদের চিরায়ত আধুনিক মেলোডিয়াস সংগীতের সাথে পশ্চিমা ক্লাসিক রকের মেলবন্ধনে এটাই সর্বোচ্চ সৃষ্টি।
গানটির রচয়িতা ও সুরকার আইয়ুব বাচ্চু। এই গানটি ১৯৯৩ সালে আইয়ুব বাচ্চুর বিখ্যাত ব্যান্ড LRB-র তৃতীয় এ্যালবাম “সুখ” এ প্রকাশিত হয়। এর পরে গানটি LRB-র “ফেরারি মন – Unplugged Live” এ্যালবামে ভিন্ন আঙ্গিকে একটি নতুন কম্পোজিশনে রিলিজ হয়। পরবর্তীতে মূলত Unplugged ভার্সনটিই জনপ্রিও ভার্সন হিসেবে প্রচলিত হয়।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 520.00
যার যেটায় আনন্দ!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
পুল্কালে পুল্কাবেন! কি আর করা
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
রবিদার সৃষ্ট কালজয়ী চরিত্রবর্গ। পরবর্তীতে যা গুরু সত্যদা রুপালী পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন।
ডিজাইনঃ Tirthosthan
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
নিঃশ্বাস নিন নিঃশ্বাস ছাড়ুন! উত্তর-দক্ষিণ ঢাকার বাতাস মৃত্যু ঘটায়। আপনার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
একটি অপ্রকাশিত চিঠির অংশবিশেষঃ
প্রিয়তম,
শেষ দেখা হয়েছিল তীব্র রোদের এক দুপুরে। পুড়তে থাকা চরাচরের সাথে আমার সবকিছু যেন পুড়ে যাচ্ছে খুব অলগোছে। অভিমান নিয়ে নয় এবার আর বরং সব হারানোর অজানা কোন ভয় নিয়ে অপেক্ষা। তোমাকে যখন দেখি, ভিড় এড়িয়ে এলোমেলো দৃষ্টি মেলে কোথাও কাউকে খুঁজে যাচ্ছ। দৌড়ে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিল খুব। অথচ এই এলোমেলো মানুষটা আজ হারিয়ে যাবে! আমি সব প্রস্তুতি নিয়ে হারাবার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে লু হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। আমি কিছুটা অনুভূতি শূন্য হয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছি। ইচ্ছে হচ্ছিল তোমার এই এলোমেলো মুহূর্তের মাঝেই আমি চলে যাই। আমি এই বিদায়ের মুখোমুখি হতে চাইনি।
বইয়ের দোকানের এই ছোট কর্নারটায় আমার পৃথিবী নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। চার পাশের এতো ব্যস্ততা, উৎসব-উচ্ছ্বাস আমাকে ছুঁয়েও দেখেনি। সেই পরিচিত চঞ্চল অভিব্যাক্তি জুড়ে তোমার যেন কিসের আড়ষ্টতা। চিবুক ছুঁয়ে কি এক মলিন হাসি। আমি ঈশ্বরের কাছে অবিরত প্রার্থনা করে যাচ্ছি সব ভেঙ্গে পড়ার আগে যেন আমি যেন তোমার সামনে থেকে হারিয়ে যাই। তোমাকে দুহাতে আঁকড়ে রেখেছিলাম এতোগুলি দিন। আমি জানি কিভাবে তুমি ভেঙ্গে যাবে! কিভাবে ফুরিয়ে যাবে! তুমি আমাকে খুঁজে যাবে। আমাকে খুঁজে খুঁজে নিজের মাঝে নিজে গুটিয়ে যাবে। আমার খুব করে ইচ্ছে হচ্ছে তোমাকে বলি “আমি নামে কেউ ছিলাম না কখনো। আমি তোমার অবচেতন মনের বিভ্রম মাত্র”। নিজেকে পাথর করে এক বুক কিসের তৃষ্ণা নিয়ে তাকিয়ে আছি। আর কয়েকটা মুহূর্ত, আর একটু ক্ষণ মাত্র। তারপর সব এক লহমায় হারিয়ে যাবে।
তবে কি আজ এই প্রাচীন নিস্তব্ধতার মাঝেই শেষ দেখা। চোখে চোখ রাখা হয়নি। আমার খুব বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল “আমি ভেঙ্গে গেছি, আমি শেষ হয়ে গেছি। খুব শক্ত করে জড়িয়ে থাকো”। আজ সময় যেন ঝড়ের ডানায় উড়ে যাচ্ছে। যেন একটা পূর্ণ জীবন এখানে শেষ হয়ে যাচ্ছে যেন। চোখ ভরা জল নিয়ে দু’জন দু’দিকে মুখ লুকাচ্ছি। দৃশ কল্পে হয়তো খুব স্বাভাবিক এক ভালবাসায় বিয়োগ বৃত্তান্ত। অথচ আমি জেনে গেছি আমার নিউরনের প্রতিটা তরঙ্গ এই স্মৃতি খুব সযত্নে বয়ে বেড়াবে আজীবন। জীবনের বেঁচে থাকার বাকিটা পথ আমাকে এক অসম যুদ্ধ করতে হবে নিজের সাথে। এ যুদ্ধ তোমাকে ভুলে থাকার। তোমার স্মৃতি থেকে পালিয়ে বাঁচার।
চোখের জলের সীমানায় এক অজানা গল্প। পৃথিবীর কোন উচ্ছ্বাস আর আমাদের হবে না। কোন সুখ বা দুঃখের যৌথ ঠিকানা থাকবে না আজকের পর। তুমি আর তোমার চির নিঃসঙ্গতার মাঝে আড়াল হয়ে উঠবো না। তুমি একা কিভাবে নিজের সাথে টিকে থাকার যুদ্ধ করে যাবে? খুব ক্লান্ত হবে। খুব এলোমেলো হয়ে যাবে জানি। নিজের সব অনুভূতি গুলি কেন জানি স্তব্ধ হয়ে গেছে। নিজের জন্য এতোটুকু ভাবনা হচ্ছে না। এক অদ্ভুত পৃথিবী সাজিয়ে রেখে যাচ্ছ আমার জন্য।
সেই দুপুরের সময় গুলি কিভাবে জেন ফুরিয়ে গিয়েছিল। কিভাবে জেন অচেনা আরেক নতুন আমার জন্ম হয়েছিল। তুমি কিছুই বলনি। আমরা কাউকে বলিনি ভাল থেকো। আমাদের স্বপ্ন গুলির কোন স্থায়ী ঠিকানা মেলেনি। এক উদ্বাস্তু আবেগ নিয়ে … তারপর একদিন হারিয়ে গেছি যে যার জীবনে!
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
Resembling the magnificent and historic Ricksaw Paint style.
তুমি ফুল আমি কলি, ইনবক্সে চলো কথা বলি© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 500.00
২০২৩ সালে হার্লে ডেভিসনের ১২০ বছর পূর্তি উপলখ্যে বাংলার গঞ্জির বিশেষ স্মারক টিশার্ট।
ডিজাইনঃ সালিম হোসেন সাজু
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়। - ৳ 480.00
উইকি ইনফোঃ
পদ্মা সেতু বা পদ্মা বহুমুখী সেতু হচ্ছে বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে বৃহত্তর দক্ষিণাঞ্চল কে অন্যান্য অংশের সাথে সরাসরি যুক্ত করা হয়েছে। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং নির্মাণ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। দুই স্তর বিশিষ্ট ইস্পাত ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাসের এই সেতুর উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে।পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় তৈরি সেতুটি ৪১টি স্প্যান নিয়ে গঠিত, প্রতিটি স্প্যান লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট)। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু, স্প্যান সংখ্যা ও মোট দৈর্ঘ্য উভয়ের দিক থেকে গঙ্গা নদীর উপর নির্মিত দীর্ঘতম সেতু এবং ১২০ মিটার (৩৯০ ফুট) গভীরতাযুক্ত বিশ্বের গভীরতম পাইলের সেতু।
© এই ডিজাইনটির কপিরাইট বাংলার গঞ্জি সংরক্ষণ করে।
বিনানুমতিতে ব্যবহার বা পুনরুৎপাদন দণ্ডনীয়।